Site icon Bortoman

Hair Care: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?

Hair Care: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?

Hair Care: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?

Hair Care: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?

Hair Care: বিভিন্ন তেল ও শ্যাম্পুর ব্যবহার নেই? ঘন ও মজবুত চুল পেতে প্রাকৃতিক উপাদানের উপর নির্ভর করতে পারেন। আপনাকে সঠিক ব্যবহারের নিয়ম জানতে হবে।

ঘন চুলে ঢেউ খেলাবে, কার স্বপ্ন নেই! কিন্তু ঘন চুল তো দূরের কথা, আয়নার সামনে দাঁড়ানো কি খারাপ? ঋতু ভেদে একেক জনের সমস্যা একেক রকম। কখনো মাথায় হাত ধুলে চুলের গোছা বেরিয়ে আসে, কখনো খুশকির কারণে মাথার ত্বকে চুলকায়। কারো সমস্যা বিভক্ত, কারো সমস্যা তৈলাক্ত। সমস্যা জানা থাকলেও সমাধান কোথায়?

Hair Care: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?

তেল, শ্যাম্পু হয়তো সাময়িক সমাধান, কিন্তু স্থায়ী সমাধান কোথায়? চুলের সমস্যা সমাধানে 3টি ভেষজ ও ফুল ব্যবহার করা যেতে পারে। এতে থাকা ভিটামিন ও মিনারেল চুলকে ঘন করবে। রাসায়নিকের কারণে ক্ষতির সম্ভাবনা থাকবে না।

 

ঘৃতকুমারী
অ্যালোভেরা শুধু চুলের যত্নেই নয়, ত্বকের যত্নেও বহুদিন ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে। অ্যালোভেরার উদ্ভিদকে আয়ুর্বেদে ‘ঘৃতকুমারী’ বলা হয়। এতে ভিটামিন এ, সি এবং ই রয়েছে। এতে জিঙ্ক এবং ম্যাগনেসিয়ামও রয়েছে। অ্যালোভেরা প্রদাহ কমানোর পাশাপাশি ত্বক ও চুলকে ময়েশ্চারাইজ রাখতে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চুলের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। জিঙ্ক চুল পড়া, চুল পড়া রোধ করে।

কিভাবে ব্যবহার করবেন?

অ্যালোভেরা সরাসরি পাতা থেকে পাতা বের করে ব্যবহার করা যেতে পারে। কিন্তু সবুজ টুকরা বা উদ্ভিদ অংশ এটি আটকে রাখা উচিত নয়। অ্যালোভেরা জেলের সাথে ২ থেকে ৩ চা চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে নিন। চুলে শ্যাম্পু করার পর কন্ডিশনার হিসেবে মিশ্রণটি লাগাতে পারেন। কন্ডিশনারটি কয়েক মিনিটের জন্য চুলে রেখে ভাল করে ধুয়ে ফেলুন।

Hair Care: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?

জাওয়া

জবাফ্লাওয়ার প্রাচীনকাল থেকেই চুলের যত্নে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। জবাফ্লাওয়ার চুলের ফলিকলের স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার করতে এবং নতুন চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। কেরাটিন প্রোটিন চুলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলির মধ্যে একটি। অ্যামিনো অ্যাসিড কেরাটিন গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। জবাফুল খুশকি ও বিভাজন সমস্যায়ও উপকারী।

কিভাবে ব্যবহার করবেন?
৩-৪টি জবাফুল পানিতে ফুটিয়ে নিন। তারপর সেই পানি ছেঁকে একটি বোতলে ভরে নিন।

আপনি আপনার চুলে জবা ফুলের জল স্প্রে করতে পারেন। তেলের সাথেও মিশিয়ে নিতে পারেন।

 

ব্রাহ্মী

বলা হয় ব্রাহ্মী সবজি শরীরকে সুস্থ রাখে। কিন্তু জানেন কি, চুল মজবুত করতে এর ভূমিকা কম নয়? এই ভেষজ চুলের গোড়ায় রক্ত ​​সঞ্চালন, চুলের বৃদ্ধিতে সহায়ক। ব্রাহ্মী বিভক্ত প্রান্ত কমাতে, চুলে চকচকে আনতে, মাথার ত্বকের সংক্রমণ রোধ করতে সাহায্য করে।

কিভাবে ব্যবহার করবেন?

ব্রাহ্মী শাক শুকিয়ে পিষে নিন। এটি ক্যারিয়ার তেলের সাথে মেশানো উচিত, যেমন নারকেল তেল, জলপাই তেল, জোবার তেল।

ভালো ফল পেতে এর সঙ্গে তুলসি, আমলকি বা নিমপাতা মিশিয়ে নিতে পারেন।

পুরো মিশ্রণটি পরিষ্কার চুলে লাগিয়ে এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন যাতে চুল ঘন হয়। তবে একবার নয়, কয়েকবার লাগালে ধীরে ধীরে চুলের সমস্যার সমাধান করা সম্ভব

আরো পড়ুন: 

Exit mobile version