Site icon Bortoman

Khal-Biler Utsob 2024 – খাল-বিল উৎসব ২০২৪: সেদ্ধ, বড়কোলি, পতিশপ্তা… কী চাও তুমি! পূর্বস্থলীতে এক জমজমাট খাল-বিল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল

Khal-Biler Utsob 2024 - খাল-বিল উৎসব ২০২৪

Khal-Biler Utsob 2024 - খাল-বিল উৎসব ২০২৪

Khal-Biler Utsob 2024 – খাল-বিল উৎসব ২০২৪: সেদ্ধ, বড়কোলি, পতিশপ্তা… কী চাও তুমি! পূর্বস্থলীতে এক জমজমাট খাল-বিল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল

Khal-Biler Utsob 2024 – খাল-বিল উৎসব ২০২৪

Khal-Biler Utsob 2024 – খাল-বিল উৎসব ২০২৪: সেদ্ধ, বড়কোলি, পতিশপ্তা… কী চাও তুমি! পূর্বস্থলীতে এক জমজমাট খাল-বিল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিলমন্ত্রী স্বপন দেবনাথ বলেন, জলাশয় রক্ষা এবং পুটি, খলসে, মৌরলা ইত্যাদি বাংলার হারিয়ে যাওয়া মাছের প্রজাতিগুলিকে বাঁচানোর লক্ষ্যে এই উৎসবের আয়োজন করা হচ্ছে। গত দশকে বিলটি সংস্কার করা হয়েছে, তীরে রাস্তা তৈরি করা হয়েছে, আলোর ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং পর্যটকদের জন্য থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: দিল্লিতে ইউপি যুবকের মৃত্যু, পার্লামেন্টের সামনে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা যুবকের মৃত্যু

Khal-Biler Utsob 2024 – খাল-বিল উৎসব ২০২৪

আরও পড়ুন:  ভারতের শীর্ষ ১০ ধনী রাজনীতিবিদ

পূর্ব বর্ধমান, শীত মানেই পিঠা পুলি। সিদ্ধ পিঠে, সরুচাকলি, পাটি সাপ্তা, ছালের পিঠে আর কি! মন্ত্রী স্বপন দেবনাথের উদ্যোগে পূর্ব বর্ধমানে চুনো পুট্টি পিঠে পুলি উৎসবের আয়োজন করা হয়। বাংলার হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে প্রত্যন্ত পূর্ব বর্ধমানের বাঁশদহ বিল ও চান্দের বিলে বুধবার থেকে তিন দিনব্যাপী খাল-বিল উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।

বিলের জলে শালুক ফুটে আছে। তার পাড়ে সারি সারি নানান গাছের সারি। বিলের মাঝখানে একটা মঞ্চ তৈরি করা হয়েছে। সেখানে বাউল গান বাজানো হচ্ছে। পাড়ে নানান স্টল বসানো হয়েছে। নানান খাবারের স্টল। চোখের সামনেই নারকেলের খোসা থেকে রুটি পর্যন্ত সবকিছু তৈরি হচ্ছে। দামও হাতের নাগালে। এর পাশাপাশি, বিলের জলে উৎপাদিত লেবু মাছও পাওয়া যায়। সেই মাছের লবণ দিয়ে নানান খাবার তৈরি করা হয়। মেলায় যারা এসেছেন তারা সবাই সেই মাছ দিয়ে দুপুরের খাবার খেয়েছেন।

আরও পড়ুন: মনমোহনের স্মৃতিসৌধের জন্য জমি বরাদ্দ নিয়ে ‘বিতর্ক’, শাহ কেন্দ্রের অবস্থান স্পষ্ট করেছেন

বাংলার বিলুপ্তপ্রায় লেবু মাছ, পিঠেপুলি এবং লোকসংস্কৃতিকে পুনরুজ্জীবিত করার জন্য মন্ত্রী স্বপন দেবনাথ ২৪ বছর আগে এই অভিনব উৎসব শুরু করেছিলেন। প্রতি বছর এই উৎসব জাঁকজমকের সাথে অনুষ্ঠিত হয়। উৎসবে রাজ্যের মৎস্যমন্ত্রী বিপ্লব রায়চৌধুরী, জেলাশাসক আয়েশা রানী এ, পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাপতি শ্যামাপ্রসন্ন লোহার, পুলিশ সুপার সায়ক দাস সহ অন্যান্য গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। তিন দিন ধরে গ্রামবাংলার সাথে সম্পর্কিত বিভিন্ন জিনিসপত্র প্রদর্শিত হয়েছিল। পাশাপাশি একটি গ্রামীণ মেলার স্বাদও ছিল। এর পাশাপাশি ছিল লোকগীতি, লোকগীতি, ভাটিয়ালি, বাউল গান।

আরও পড়ুন: হাসিনার ফেরা নিয়ে ইউনূস সরকারের হম্বিতম্বি কি শেষ?

আরও পড়ুন: বড় খবর, নতুন বছরে আয়করের বোঝা কমতে পারে! মধ্যবিত্তরা কতটা স্বস্তি পাবেন?

আরও পড়ুন: হাওড়ায় ৪২ দিন ধরে ৩০ জোড়া লোকাল ট্রেন বাতিল, দুর্ভোগের মাঝেও বড় সুখবর দিচ্ছে রেল, আজ থেকে কাজ শুরু

Exit mobile version