Site icon Bortoman

Ramkishna Mission Monks under attack: হামলাকারীকে ছাড়, আক্রান্ত সন্ন্যাসীদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারা

mamata on ramkrishna mission

Ramkishna Mission Monks under attack: সূত্রের খবর, সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ভক্তিনগর থানার পুলিশ রামকৃষ্ণ মিশনের ভিক্ষু ও অন্যান্য বাসিন্দাদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য মামলা দায়ের করেছে। অন্যদিকে প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তারা।

Ramkishna Mission Monks under attack: শিলিগুড়িতে রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রমে হামলার ঘটনায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ ভিক্ষুদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য মামলা দায়ের করেছে। অন্যদিকে, আশ্রম দখলের চেষ্টার অভিযোগে অভিযুক্ত প্রদীপ রায় এবং অন্যান্য দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে পুলিশ নমনীয় ব্যবস্থা প্রয়োগ করে।

আরও পড়ুন: রাবণের রাজত্বে সাধুদের ওপর তো হামলা হবেই: সুকান্ত মজুমদার

জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে ঘটনার পর রামকৃষ্ণ মিশন কর্তৃপক্ষ প্রদীপ রায় ও দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে ভাট্টিনগর থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে। অনুপ্রবেশ, হামলা, খুনের চেষ্টা, অপহরণের মতো গুরুতর অভিযোগ আনা হয়। অভিযুক্ত প্রদীপ পল্টা থানায় গিয়ে রামকৃষ্ণ মিশনের সন্ন্যাসীদের বিরুদ্ধে জমি দখলের অভিযোগ দায়ের করেন।

আরও পড়ুন: ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ আঘাত হানার সম্ভাবনা কতটা! ঘূর্ণির অবস্থান কোথায়? এখানে আবহাওয়া রিপোর্ট

সূত্রের খবর, সেই অভিযোগের ভিত্তিতে ভক্তিনগর থানার পুলিশ রামকৃষ্ণ মিশনের ভিক্ষু ও অন্যান্য বাসিন্দাদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য মামলা দায়ের করেছে। অন্যদিকে প্রদীপ রায়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে তারা।

এদিন গণমাধ্যমের কাছে এক প্রতিক্রিয়ায় রামকৃষ্ণ মিশনের মুখপাত্র স্বামী সুবীরানন্দ বলেন, রামকৃষ্ণ মিশনের সন্ন্যাসীরা কোনো রাজনীতিতে অংশ নেন না। তারা ভোট দেওয়া থেকেও বিরত থাকে। তবে কোথায় ভোট দেবেন তা ঠিক করা ভক্তদের। রামকৃষ্ণ মিশন কখনই এই বিষয়ে কোনও নির্দেশ দেয় না। আমি জানতে পেরেছি যে শিলিগুড়িতে জমির সমস্যা আছে। সেই জমি জনকল্যাণে ব্যবহার করা হবে। আমরা প্রশাসনকে জানিয়েছি। আশা করি প্রশাসন সমস্যা সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেবে।

আরও পড়ুন:  দিকে দিকে প্রতিবাদ, ‘ও একটা পাগলি’ মমতাকে বললেন ভারত সেবাশ্রম সংঘের সন্ন্যাসী

রবিবার রাতে শিলিগুড়ির কাছে শালুগাড়ায় রামকৃষ্ণ মিশনের একটি আশ্রমে প্রায় ৫০ জন দুষ্কৃতী হামলা চালায়। তাদের সঙ্গে আগ্নেয়াস্ত্র ছিল। তারা আশ্রমের সন্ন্যাসীদের চিকিৎসা করেন। এরপর আশ্রমের বেশ কয়েকজন বাসিন্দাকে অপহরণ করা হয়। একজন ভক্ত রামকৃষ্ণ মিশনে জমি এবং দোতলা বাড়ি দান করেছিলেন। প্রদীপ রায় নামে এক দুর্বৃত্তের দাবি তিনিই ওই জমির প্রকৃত মালিক। ওই ঘটনার পর আদালতের কোনো নির্দেশ ছাড়াই আশ্রমের প্রধান ফটক সিল করে দেয় পুলিশ। এ বার সন্ন্যাসীদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য মামলা দায়ের হওয়ায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

আরও পড়ুন:  রামকৃষ্ণ মিশন ইস্যুতে মমতার ‘পতন’ দেখছেন দিলীপ

Exit mobile version