Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?

Bangladesh: হত্যা, একের পর এক মামলা! বাংলাদেশের সাংবাদিক নিগ্রহে সরব আন্তর্জাতিক মিডিয়া সংগঠন

বাংলাদেশে সহিংসতায় এ পর্যন্ত ৫২ জন সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন।

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশে গণমাধ্যম ও সাংবাদিকরা বারবার হামলার শিকার হচ্ছেন। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। একের পর এক সাংবাদিক হয়রানির ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাব অব সাউথ এশিয়া। তাদের উদ্বেগ প্রকাশ করে তারা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মোহাম্মদ ইউনুসের কাছে একটি আবেদনপত্রও পাঠিয়েছেন। ফরেন করেসপন্ডেন্টস ক্লাব ছাড়াও ন্যাশনাল প্রেস ক্লাব অফ ইন্ডিয়া, প্রেস অ্যাসোসিয়েশন সহ সাংবাদিকদের বেশ কিছু সংগঠন রয়েছে।

চিঠিতে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে যে বাংলাদেশে ক্ষমতা হস্তান্তরের পর থেকে সহিংসতায় ৫২ জন সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন। আরও অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বেশ কয়েকটি মিডিয়া অফিস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নানাভাবে মিডিয়ার নীরবতা প্রকাশ্যে এসেছে। এটা গণতন্ত্রের জন্য খুবই উদ্বেগজনক। চিঠিতে দ্রুত পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়েছে বলে জানা গেছে।

Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?
Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?

একদিকে যখন সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন সংগঠন উদ্বেগ প্রকাশ করছে, তখন বাংলাদেশে আরও একটি সাংবাদিক গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার সকালে বাংলাদেশি গণমাধ্যমের দুই শীর্ষ সম্পাদককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের প্রথমে ময়মনসিংহের ধোবাউড়া থেকে গ্রেফতার করে স্থানীয় পুলিশ।

Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?
Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?

তাদের একজন মোজাম্মেল বাবু বাংলাদেশ এডিটরস গিল্ডের সভাপতি। আরেক শ্যামল দত্ত ঢাকার ‘ভোরের কাগজ’ দৈনিকের সম্পাদক। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় প্রেসক্লাবের সম্পাদকও। পরে তাদের আটক করা হয়।

Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?
Bangladesh: সাংবাদিকদের কণ্ঠরোধ, কবি-সাহিত্যিকের উপর ঝুলছে খাঁড়া, এটাই কি ‘স্বাধীন’ বাংলাদেশ?

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পরের ৫ আগস্ট অর্থাৎ ৬ আগস্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া দিয়ে পরিবার নিয়ে ভারতে যাওয়ার সময় শ্যামল দত্তকে ইমিগ্রেশন পুলিশ আটক করে। এরপর থেকে তাকে আর জনসম্মুখে দেখা যায়নি। আর মোজাম্মেল বাবু সরকার পতনের পর থেকেই আত্মগোপনে ছিলেন। গত ২১ আগস্ট ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সাংবাদিক দম্পতি শাকিল আহমেদ ও ফারজানা রূপা ফ্রান্সে যাওয়ার চেষ্টাকালে আটক হন।

আরো পড়ুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *