Early Morning :ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠুন: শুধু ভোর ৫ টায় ঘুম থেকে উঠে এই কাজ করুন! সাফল্য নিজে এসে ধরা দেবে আপনাকে
Early Morning : ঘড়ি ধরে সকাল ৫টায় উঠুন ঘুম থেকে, ফিরবে মনের শান্তি, শরীরও থাকবে সুস্থ
Early Morning : ভোরে ঘুম থেকে উঠুন – সকালে কম শব্দ হয়। চারপাশ শান্ত। তাই মন বিক্ষিপ্ত হবে না। মানসিক সংযোগ সহজতর করে। পড়তে বসলে একাগ্রতা আসবে। সকালে মন পরিষ্কার থাকে, এই সময়ে কঠিন ও জটিল বিষয়ে অনুশীলন করলে সমাধানও বেরিয়ে আসতে পারে।
যারা নিয়মিত অধ্যয়ন করেন তাদের ভোরে ঘুম থেকে ওঠার পরামর্শ দেন অনেকে। বিজ্ঞান বলছে ভোর ও সন্ধ্যার সময় অধ্যয়ন করা বেশি উপকারী। আবার, বিভিন্ন গবেষণা বলছে, আপনি যদি ভোর ৫টায় ঘুম থেকে উঠতে পারেন, তাহলে আপনার চারপাশে একটা শান্ত পরিবেশ থাকে, ফলে পড়াশোনা হোক বা ব্যায়াম হোক, ভালো মানসিক সংযোগ থাকে। আর কি কি সুবিধা পাওয়া যায় জানেন?
আরো পড়ুন: চুলের প্রতিটি সমস্যার সহজ সমাধান আছে গাছে, কীভাবে ব্যবহার করবেন মজবুত চুল?
রাতে তাড়াতাড়ি শুতে যাওয়া এবং ভোর ৫টায় ঘুম থেকে উঠা আপনার জীবনে শৃঙ্খলা আনবে। গবেষণা দেখায় যে যারা এখনও অধ্যয়ন করছেন তারা যদি একটি রুটিন স্থাপন করতে পারেন তবে তারা আরও সংগঠিত এবং মনোনিবেশ করতে পারেন।
সকালে শব্দ কম হয়। চারপাশ শান্ত। তাই মন বিক্ষিপ্ত হবে না। মানসিক সংযোগ সহজতর করে। পড়তে বসলে একাগ্রতা আসবে। সকালে মন পরিষ্কার থাকে, এই সময়ে কঠিন ও জটিল বিষয়ে অনুশীলন করলে সমাধানও বেরিয়ে আসতে পারে।
আরো পড়ুন: সামনে পূজা, ত্বকে জেল্লা আনতে, দাগ দূর করতে আপনি কোন সিরাম বেছে নেবেন?
সকালের তাজা বাতাস মন এবং মেজাজকে সতেজ করে। হাঁটা, জগিং বা প্রকৃতিতে কিছু সময় কাটালে বা ব্যায়াম করলে শারীরিক ও মানসিক ক্লান্তি দূর হবে। উদ্বেগ কমেছে।
সকালে ঘুম থেকে উঠলে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা উন্নত হয়। একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে সকালে মস্তিষ্ক সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। সৃজনশীল চিন্তাও আসে। তাই এই সময়টা যদি পড়াশুনার জন্য ব্যবহার করা যায়, তাহলে বুদ্ধি বাড়বে, বুদ্ধিরও বিকাশ হবে।
আরো পড়ুন: চুল পড়ার সমাধান – মাথা ভর্তি ঘন কালো চুল ফিরে পাবেন 1 মাসেই!, গ্যারান্টি!
খুব ভোরে ঘুম থেকে ওঠা আপনাকে প্রচুর সময় দেয়। পড়াশোনা, ব্যায়াম, মেডিটেশন ছাড়াও কিছু শখ থাকলে পূরণ করারও সময় আছে। সামগ্রিকভাবে সমস্ত দিক থেকে নিজেকে বিকাশ করার ইচ্ছা এবং আগ্রহ রয়েছে। ফলে আত্মবিশ্বাসও বাড়ে।
সারাদিনের কাজের ব্যবস্থা করা যায়। আপনি যদি পরিকল্পনা অনুযায়ী সময় ভাগাভাগি করে এগিয়ে যেতে চান, তাহলে খুব ভোরে উঠা ভালো। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে একদিনে সময় নষ্ট হয়।
খুব সকালে ঘুম থেকে উঠলে পড়াশোনা, পরীক্ষা, স্কুল বা কলেজ নিয়ে দুশ্চিন্তা বা দুশ্চিন্তা কম থাকে। এই সময় মাথা ভালো কাজ করে। এ সময় মস্তিষ্কে ইতিবাচক চিন্তা আসে। এটি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।
আরো পড়ুন: Life Style: পা সুন্দর করার 3 টি টিপস
